ভারতের হাত ধরেই শুরু হবে মুসলিম বিরোধী যুদ্ধ গাজোয়াতুল হিন্দ- Ghazwa-E-Hind - BD Today Viral

এইমাত্র

Post Top Ad

Post Top Ad

বুধবার, ৭ মে, ২০২৫

ভারতের হাত ধরেই শুরু হবে মুসলিম বিরোধী যুদ্ধ গাজোয়াতুল হিন্দ- Ghazwa-E-Hind

ghazwa-e-hind


বাংলাদেশের প্রতিবেশী দুই দেশ ভারত ও পাকিস্তান। ভারত কে বাংলার বন্ধু দেশ বলা হলেও কর্মক্ষেত্রে তার প্রমাণ উল্টো। তবে  প্রতিবেশী বা শত্রু দেশ যাই হোক না কেন সেখানে কোনো সমস্যা হলে আমাদেরকে ও তা ভোগ করতে হয়। ভারত পাকিস্তান চিরদিনই একে অপরের প্রতিদ্বন্দ্বী। যেকোনো সামান্য বিষয়ে তারা যুদ্ধ মুখী হয়ে উঠে। তা না হলে সম্প্রতি যে ঘটনা ঘটেছে তা সাধারন সমাধান না করে যুদ্ধমুখী হয়ে উঠত না।


ভারত সব সময় মুসলিম বিরোধি কিন্তু বন্ধু দেশ কিভাবে হয় মাথায় ধরেনা! ভারতের হাত ধরেই মুসলিম বিরোধী যুদ্ধ গাজোয়াতুল হিন্দ শুরু হবে আর সে কারনেই হয়তো তাদের কলিজাটা দাপাদাপি করছে। তবে অনেক আগেই যুক্তরাষ্ট্র-ভিত্তিক একটি গবেষণায় জানানো হয়েছে যে কাশ্মীর বিরোধের জের ধরেই ২০২৫ সালে দক্ষিণ এশিয়ার পরমাণু শক্তিধর  দুই দেশ ভারত ও পাকিস্তানের  মধ্যে যুদ্ধ লেগে যেতে পারে। সেই যুদ্ধটি হবে পারমাণবিক যুদ্ধ। এবং এর ফলে তাৎক্ষণিকভাবে প্রায় সাড়ে ১২ কোটি মানুষের প্রাণহানি ঘটবে, জলবায়ুর ওপর যে বিরূপ প্রভাব পড়বে তাতে অনাহারে মারা যাবে আরো বহু কোটি মানুষ।


গত ২২ এপ্রিল ভারত–নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে হামলার ঘটনায় বিশ্ব যেন নতুন এক আতঙ্কে ডুবে যাচ্ছে। তাদের পাল্টাপাল্টি হামলায় প্রানহানির চিত্র প্রকাশ পেয়েছে। তথ্য থেকে জানা যায়, ৬ই মে রাতে ভারতীয় বিমানবাহিনী  পাকিস্তান ও পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে একাধিক লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালায়। এ সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত ২৬ জন নিহত এবং আরও ৪৬ জন আহত হওয়ার খবর নিশ্চিত করেছে পাকিস্তানের সামরিক বাহিনী। তবে পাকিস্তান ও ছাড় দেয়নি। পাকিস্তান দাবি করেছে তারা পাঁচটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিত করেছে। ভারতের পক্ষ থেকে সীমান্ত পেরিয়ে পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ঢুকে ‘৯টি সন্ত্রাসবাদী অবকাঠামো’ ধ্বংসের দাবি করার কয়েক ঘণ্টা পর যুদ্ধবিমানগুলো বিধ্বস্ত হয়।


পাঁচটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান এর মধ্যে তিনটি ফ্রান্সের তৈরি রাফাল, একটি রাশিয়ার তৈরি সু-৩০ ও অন্যটি মিগ-২৯। সু-৩০ ও মিগ-২৯ যুদ্ধবিমান সোভিয়েত আমলে তৈরি। পাকিস্তান কে শায়েস্তা করার জন্য ভারত ‘অপারেশন সিঁদুর’- নামে সামরিক অভিযান অব্যাহত রেখেছে। এই অপারেশনের অংশ হলো ৬ই মে’র হামলা। জানা যায় 'অপারেশন সিঁদুর' নামটি মোদী সাহেব নিজে রেখেছেন। যেভাবে পুজাযজ্ঞ দিয়ে অস্ত্র গুলো মাঠে নামানো হয়েছে তাতে নামটা ঠিক আছে। তবে কথা হলো দেশের সরকারের মতবিরোধের কারনে যুদ্ধ বিগ্রহ হলেও প্রান কিন্তু সাধারণ মানুষের দিতে হয়। তাই কেউই তা চায়না।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

জনপ্রিয় পোস্টসমূহ

Post Top Ad